এই চিঠিটা আমি দেখতে পেয়েছিলাম একটু আগে ফেইসবুকের একটি ফ্যানপেজে। ফ্যানপেজের নাম উল্ল্যখ করে তাদের প্রমোশন বাড়াতে চাচ্ছি না। তাই নাম উল্ল্যখ করলাম নাম। চিঠিটার একটা কপি আপনাদের দেখাচ্ছি। কিভাবে নিবেন তা আপনার বিষয়। কিন্তু আমি কিছু কথা বলতে চাই এবং তা হয়তোবা চিঠিটার মতোই আপনাদের কাছে হাস্যকর ঠেকাবে। তারপরও লিখছি, মনটাকে হালকা করার জন্য...
আমি এই পোষ্ট টা শেয়ার করছি ফান হিসেবে ধরে নয়, বরং আমার ছবিটা ভালো লেগেছে দেখে পোষ্ট করেছি। আমি জানি না চিঠিটা ফাজলামি করে ইচ্ছাকৃতভাবে বিকৃত করে লেখা হয়েছে কিনা। যদি তা না করা হয়ে থাকে, তাহলে আমি এই চিঠির প্রাপক এবং গ্রাহক উভয়কেই স্যালুট জানাচ্ছি। আপনারা অনেকেই হয়তো যতটা না মজা নিয়ে হাসাহাসি করে চিঠিটার মজা নিচ্ছেন, ঠিক তাঁর বিপরীতে শতগুণ মমতা দিয়ে হয়তো চিঠিটা লেখা হয়েছিল। সেই মমতার ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রাংশের ভাগ হয়তো আপনারা না পেলেও ওই চিঠির গ্রাহকটি ঠিকই পেয়েছে। হতে পারে চিঠিটির গ্রাহক এবং প্রাপক হত দরিদ্র ঘরের একজন মানুষ। হয়তোবা চিঠিটার প্রাপক একজন দিনমজুর, যে কিনা তাঁর সারাটা দিনের পরিশ্রম শেষে যখন তাঁর ময়লা বিছানার চাদর এবং তেল চিটচিঠে বালিসে মাথাটা রেখে গ্রামের বাড়িতে যাবার প্রহর গুনে তখন শক্ত করে বুকের সাথে চেপে ধরে রাখে সেই চিঠিটা। ক্লান্ত... শ্রান্ত দেহে ঘুমনোর আগেই স্বপ্ন দেখতে থাকে তাঁর প্রিয়জনকে নিয়ে। হয়তোবা সে তখন তাঁর অশ্রুমিশ্রিত ঝাপশা চোখে স্পষ্টভাবে দেখতে পায় তাঁর প্রিয়জনের কাঙ্ঘিত মুখটি... যে মুখটি হয়তো সে ধরতে চাইলেও অনেকদিন ধরে ধরতে পারে না... হাতদুটো ধরে বসে থাকতে পারে না। তাই অদ্ভুত একটা শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে চিঠিতে লেখা অক্ষর গুলোতে। প্রতিটা অক্ষর হয়তোবা তখন তাঁর ছুয়ে দেখতে ইচ্ছে করে। অক্ষরগুলোকেই হয়তোবা তখন তাঁর কাছে তাঁর প্রিয়জনের হাতের আঙ্গুল বলেই মনে হয় যে আংগুলোতে কিনা সে এখনো তুলে দিতে পারে নাই নতুন একটা জামা... বা তাঁর নিজের জন্য একটা...
দীর্ঘদিনের জমাটবাধা একটা কষ্ট নিয়ে হয়তোবা সে ঘুমিয়ে পরে একটা সময় এসে...
.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।
কি হাস্যকর একটা অনূভুতি... তাই না ?
আমি এই পোষ্ট টা শেয়ার করছি ফান হিসেবে ধরে নয়, বরং আমার ছবিটা ভালো লেগেছে দেখে পোষ্ট করেছি। আমি জানি না চিঠিটা ফাজলামি করে ইচ্ছাকৃতভাবে বিকৃত করে লেখা হয়েছে কিনা। যদি তা না করা হয়ে থাকে, তাহলে আমি এই চিঠির প্রাপক এবং গ্রাহক উভয়কেই স্যালুট জানাচ্ছি। আপনারা অনেকেই হয়তো যতটা না মজা নিয়ে হাসাহাসি করে চিঠিটার মজা নিচ্ছেন, ঠিক তাঁর বিপরীতে শতগুণ মমতা দিয়ে হয়তো চিঠিটা লেখা হয়েছিল। সেই মমতার ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রাংশের ভাগ হয়তো আপনারা না পেলেও ওই চিঠির গ্রাহকটি ঠিকই পেয়েছে। হতে পারে চিঠিটির গ্রাহক এবং প্রাপক হত দরিদ্র ঘরের একজন মানুষ। হয়তোবা চিঠিটার প্রাপক একজন দিনমজুর, যে কিনা তাঁর সারাটা দিনের পরিশ্রম শেষে যখন তাঁর ময়লা বিছানার চাদর এবং তেল চিটচিঠে বালিসে মাথাটা রেখে গ্রামের বাড়িতে যাবার প্রহর গুনে তখন শক্ত করে বুকের সাথে চেপে ধরে রাখে সেই চিঠিটা। ক্লান্ত... শ্রান্ত দেহে ঘুমনোর আগেই স্বপ্ন দেখতে থাকে তাঁর প্রিয়জনকে নিয়ে। হয়তোবা সে তখন তাঁর অশ্রুমিশ্রিত ঝাপশা চোখে স্পষ্টভাবে দেখতে পায় তাঁর প্রিয়জনের কাঙ্ঘিত মুখটি... যে মুখটি হয়তো সে ধরতে চাইলেও অনেকদিন ধরে ধরতে পারে না... হাতদুটো ধরে বসে থাকতে পারে না। তাই অদ্ভুত একটা শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে চিঠিতে লেখা অক্ষর গুলোতে। প্রতিটা অক্ষর হয়তোবা তখন তাঁর ছুয়ে দেখতে ইচ্ছে করে। অক্ষরগুলোকেই হয়তোবা তখন তাঁর কাছে তাঁর প্রিয়জনের হাতের আঙ্গুল বলেই মনে হয় যে আংগুলোতে কিনা সে এখনো তুলে দিতে পারে নাই নতুন একটা জামা... বা তাঁর নিজের জন্য একটা...
দীর্ঘদিনের জমাটবাধা একটা কষ্ট নিয়ে হয়তোবা সে ঘুমিয়ে পরে একটা সময় এসে...
.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।
কি হাস্যকর একটা অনূভুতি... তাই না ?